মু. বেলায়েত হোসেন, কর্ণফুলী (চট্টগ্রাম) : সিএমপি কর্ণফুলী থানাধীন মইজ্জ্যারটে কর্ণফুলী আবাসিকে গরুর হাট পরিদর্শন করেছেন চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের (সিএমপি) কমিশনার কৃষ্ণ পদ রায়।
১৫ জুন (শনিবার) দুপুরে কর্ণফুলীর থানাধীন মইজ্জ্যারটেক গরুর হাট পরিদর্শন করেন। এসময় তিনি বিক্রেতা ও ইজারাদারদের বিভিন্ন দিকনির্দেশনা দেন।
এসময় উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার মোঃ মাহাতাব উদ্দিন চৌধুরী, অতিরিক্ত পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম) মোঃ মান্নান রহমান , বন্দর ট্রাফিক বিভাগের উপ পুলিশ কমিশনার মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান, বন্দর বিভাগের সরকারি পুলিশ কমিশনার মোঃ হুমায়ূন হোসেন,
কর্ণফুলী থানা ওসি (তদন্ত) মোঃ মেহেদী হাসান।
হাট ইজারাদার সেলিম উদ্দিন আহমেদ,
চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা জাতীয় শ্রমিক লীগের সাধারণ সম্পাদক ইঞ্জিনিয়ার ইসলাম আহমদ, শিকলবাহা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব জাহাঙ্গীর আলম, আওয়ামী লীগ নেতা লায়ন ছাবের আহমদ, চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা ওলামা লীগের আহ্বায়ক মৌলান ইউনুস অহিদী, যুবলীগ নেতা মুহাম্মদ আবুল হাসেম, কর্ণফুলী উপজেলা স্বেচ্ছাসেবকলীগ সাংগঠনিক সম্পাদক মুহাম্মদ ইমতিয়াজ উদ্দিন, চরপাথরঘাটা ইউনিয়ন যুবলীগ নেতা জাবেদ উদ্দিন চৌধুরী, যুবলীগ নেতা ইয়াছিন আরাফাত, চরলক্ষ্য আওয়ামী লীগ নেতা মুহাম্মদ হোসেন, ডোগা ব্যাবসায় আলী আকবর, মুহাম্মদ আবুল বশর, সাহাব উদ্দিন মুন্না, মুহাম্মদ রুবেল, মুহাম্মদ নজরুল ইসলাম প্রমুখ।
গরুর বাজার পরিদর্শনকালে তিনি উপস্থিত সাংবাদিকদের সিএমপির কমিশনার গৃহীত নিরাপত্তা ব্যবস্থার বিভিন্ন দিক তুলে ধরেন। তিনি জানান, জালটাকা চক্রের বিরুদ্ধে শনাক্তকরণে গোয়েন্দা সংস্থা কাজ করছে।
তাছাড়া মহা সড়কের আশপাশে গড়ে উঠা কয়েকটা গরুর বাজার উচ্ছেদ করা হয়েছে। যেখানে গরুর বাজার ইজারা দেওয়া হয়েছে তার বাইরে গরুর হাট বসালে আইনি ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে।
তিনি আরও জানান, সড়কে গরুবাহী গাড়ি যাতে কোন ধরনের প্রতিবন্ধকতা শিকার না হয় তার জন্য আইন শৃংখলা বাহিনী সোচ্চার রয়েছে । নগরীর সব গরুর বাজার সিসি ক্যামেরা ও ড্রোন দ্বারা সার্বক্ষিক তদারকি করা হচ্ছে।