মুহাম্মদ বেলায়েত হোসেন (চট্টগ্রাম) :
পিঠার নাম শুনলেই জিভে জল আসে না এমন বাঙালি পাওয়া যাবে না। বিশেষ করে শীতে পিঠা বাঙালির জীবন ও সংস্কৃতির এক অবিচ্ছেদ্য অংশ। ফিরে আসছে পিঠা খাওয়ার ধুম। সেই ঐতিহ্যকে টিকিয়ে রাখতে এবং পরবর্তী প্রজন্মের মধ্যে তা ছড়িয়ে দিতে চরলক্ষ্যা ক্রিয়েটিভ স্কুলে আয়োজন করে পিঠা উৎসবের।
আজ শুক্রবার (২২নভেম্বর) সকালে বর্ণিল বেলুন আর শান্তির পায়রা উড়িয়ে এ উৎসবে মুহাম্মদ আরিফুল ইসলাম এর সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জোনাকি স্কুলের প্রধান শিক্ষক মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর সাহেব।
উদ্বোধক হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জোনাকি স্কুলের সিনিয়র শিক্ষক মোহাম্মদ চৌধুরী সাহেব।
এছাড়াও উপস্থিত ছিলেন প্রতিষ্ঠান প্রধান নাসরিন সুলতানা এবং শিক্ষকবৃন্দ। অতিথিগণ প্রতিটি স্টোল পরিদর্শন করে শিক্ষক এবং শিক্ষার্থীদের এমন উদ্যোগের ভূয়সী প্রশংসা করেন।
উৎসবের ভাপা পিঠা, চিতই পিঠা, ঝাল পিঠা, মালপোয়া, মেড়া পিঠা, মালাই পিঠা, মুঠি পিঠা, আন্দশা, কুলশি, কাটা পিঠা, কলা পিঠা, খেজুরের পিঠা, ক্ষীর কুলি, গোকুল পিঠা, গোলাপ ফুল পিঠা, লবঙ্গ লতিকা, রসফুল পিঠা, সুন্দরী পাকান, সরভাজা, পুলি পিঠা, পাতা পিঠা, পাটিসাপটা, পাকান পিঠা, নারকেলের সেদ্ধ পুলি, নারকেল জিলাপি, তেজপাতা পিঠা, তেলের পিঠা, তেলপোয়া পিঠা, চাঁদ পাকান পিঠা, ছিট পিঠা, পানতোয়া, জামদানি পিঠা, হাঁড়ি পিঠা, ঝালপোয়া পিঠা, ঝুরি পিঠা, ছাঁচ পিঠা, ছিটকা পিঠা, চিতই পিঠা, দুধ চিতই, বিবিখানা, চুটকি পিঠা, চাপড়ি পিঠা, ঝিনুক পিঠা, সূর্যমুখী পিঠা, ফুল পিঠা, বিবিয়ানা পিঠা, সেমাই পিঠা, নকশি পিঠার সমহার সাজিয়ে বসেন স্কুলের শিক্ষার্থীরা।